fbpx
Tahmidur Remura Wahid logo 2025_Best Corporate law firm in Bangladesh

Contact No:

+8801708000660
+8801847220062
+8801708080817

Global Law Firm in Bangladesh.

Locations

Dhaka:  House 410, Road 29, Mohakhali DOHS
Dubai:
 Rolex Building, L-12 Sheikh Zayed Road
London:
330 High Holborn, London, WC1V 7QH

বাংলাদেশে জমি রেজিস্ট্রেশন আইন এবং কিভাবে জমি রেজিস্ট্রেশন করবেন | নতুন আইন ও ব্যাখ্যা

বাংলাদেশে অনেক মানুষই ভূমি আইন সম্পর্কে খুব বেশি জানেন না। ফলে তারা জমি নিয়ে নানা ধরনের প্রতারণা ও হয়রানির শিকার হন। জমি রেজিস্ট্রেশন করা খুবই জরুরি। রেজিস্ট্রেশন আইন ২০০৪ (সংশোধিত) অনুযায়ী, প্রায় সকল দলিল রেজিস্ট্রি করা বাধ্যতামূলক।

আইন অনুযায়ী দলিল রেজিস্ট্রি করা হলে মালিকানা নিয়ে বিরোধ এড়ানো যায়। এছাড়া জমি রেজিস্ট্রি করা থাকলে পরবর্তীতে বিক্রি, দান, উইল করতে সহজ হয়। স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় দলিল অবশ্যই লিখিত হতে হবে। এখানে আমরা আজকে জমি রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিশদ আলোচনা করব।


বাংলাদেশে জমি রেজিস্ট্রেশন আইন এবং কিভাবে জমি রেজিস্ট্রেশন করবেন ২০২২ এ

বাংলাদেশে অনেক মানুষই ভূমি আইন সম্পর্কে খুব বেশি জানেন না। ফলে তারা জমি নিয়ে নানা ধরনের প্রতারণা ও হয়রানির শিকার হন। জমি রেজিস্ট্রেশন করা খুবই জরুরি। রেজিস্ট্রেশন আইন ২০০৪ (সংশোধিত) অনুযায়ী, প্রায় সকল দলিল রেজিস্ট্রি করা বাধ্যতামূলক।

আইন অনুযায়ী দলিল রেজিস্ট্রি করা হলে মালিকানা নিয়ে বিরোধ এড়ানো যায়। এছাড়া জমি রেজিস্ট্রি করা থাকলে পরবর্তীতে বিক্রি, দান, উইল করতে সহজ হয়। স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় দলিল অবশ্যই লিখিত হতে হবে। এখানে আমরা আজকে জমি রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিশদ আলোচনা করব। 

EMAIL US FOR ASSISTANCE: INFO@TRFIRM.COM

FEEL FREE TO CALL US AT : +8801847220062 OR +8801779127165

বাংলাদেশে জমি রেজিষ্ট্রেশন সংস্থার বিবরণ – ইন্সপেক্টর জেনারেল, রেজিস্ট্রার ও সাব-রেজিস্ট্রার

জমি রেজিস্ট্রেশন এর কার্যকলাপ সুষ্ঠু ভাবে পর্যালোচনা করার জন্য বাংলাদেশে একজন ইন্সপেক্টর জেনারেল আছেন। গত কয়েক বৎসর ধরে জেলা জজ পর্যায়ের অফিসারদেরকে সরকার ইন্সপেক্টর জেনারেলরূপে নিয়োগ করে আসছে। ইন্সপেক্টর জেনারেলের নিচে রেজিস্ট্রার ও সাব-রেজিস্ট্রার নিয়াজিত আছেন।

সরকার রেজিষ্ট্রেশন কর্মের সুবিধার জন্য সারা দেশকে জেলায় এবং উপজেলায় বিভক্ত করেন এবং এই বিভাগকে গেজেটে বিজ্ঞাপিত করেন। তাছাড়া সরকার একে পরিবর্তনের ক্ষমতাও রাখেন।

এই সমস্ত এলাকায় সরকার রেজিস্ট্রার ও সাব- রেজিস্ট্রার নিয়োগ করেন। সরকার রেজিষ্ট্রেশন এর কাজ সুনিষ্পন্ন করবার জন্য ইন্সপেক্টর জেনারেল অব রেজিষ্ট্রেশন, রেজিন্ট্রার ও সাব-রেজিস্ট্রারের অফিস স্থাপন করেন।

এছাড়া সরকার এখতিয়ার অনুযায়ী রেজিষ্ট্রেশন অফিসের ইন্সপেক্টর নিয়াগ করতে পারেন। রেজিস্ট্রার অনুপস্থিতে থাকলে কিংবা তার পদ শূন্য থাকলে জেলা জজ তার কাজ করতে পারেন। সাব-রেজিস্ট্রার অনুপস্থিত থাকলে বা তার পদ শূন্য থাকলে রেজিস্ট্রার কর্তৃক নিয়োজিত যেকোন ব্যক্তি সাব-রেজিস্ট্রারের কাজ করতে পারেন।

সরকার প্রত্যেক রেজিষ্ট্রেশন অফিসে অগ্নিনিরোধক বাক্স সরবরাহ করেন এবং দলিল রেজিস্ট্রিকরণ সম্পর্কিত রেকর্ডসমূহের নিরাপদ সংরক্ষণের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।

জমি রেজিস্ট্রেশন এর ক্ষেত্রে কোন দলিল অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হবে

এবার দেখা যাক, কোন কোন দলিল অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হবে। এই প্রসঙ্গে কয়েকটি প্রাথমিক বিধান জানিয়া নেওয়া প্রয়োজন।

কোন শ্রেণীর দলিল রেজিস্ট্রি করতে হবে তা আইন স্পষ্ট করে বলে দিয়াছে। যে সমস্ত দলিল আইন অনুযায়ী অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হবে, সেই সমস্ত দলিল রেজিস্ট্রি না হলে ঐ দলিল দ্বারা কোন আদান প্রদান প্রমাণিত হয় না।

ধরুন, ওয়াহিদ তার একখানি জমি পাঁচ লাখ টাকা মূল্যে সাবেতের নিকট বিক্রয় করলেন। দলিল সঠিকভাবে লিখত হল কিন্তু রেজিস্ট্রি করা হল না। এই রেজিস্ট্রিবিহীন দলিল দ্বারা সাবেত দলিলের জমির উপর কোন স্বত্ব লাভ করেন না।

স্থাবর সম্পত্তির দানের দলিল অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হবে। তবে বাংলাদেশের মুসলমান ইসলামী আইনে তার স্থাবর সম্পাত্তি হিবা বা দান করতে পারে এবং হিবার জন্য দলিল রেজিস্ট্রির আবশ্যক হয় না। তবে দানের জন্য কোন দলিল লিখতে হয় তা হলে তা রেজিস্ট্রি করতে হবে।

যে স্থাবর সম্পত্তির মূল্য একশত টাকা বা তার বেশি সেই স্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কে প্রায় সকল প্রকার দলিল অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হবে। যে দলিল দ্বারা স্থাবর সম্পত্তিতে কোন অধিকার বা সত্ত্ব বা অন্য যেকোন প্রকারের স্বার্থ সৃষ্টি হয়, ঘোষিত হয়, পরিবর্তিত হয়, প্রদত্ত হয়, সীমায়িত হয় এবং বিলুপ্ত হয় সেই দলিল অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হবে। তবে উইলের ক্ষেত্রে এই বিধান প্রযোজ্য নয়।

সম্পত্তির উপর অধিকার বা স্বার্থ নানা প্রকার দলিলের মাধ্যমে জন্মাতে পারে। ক্রয়, বন্ধক, লীজ, বিনিময় প্রভৃতির মাধ্যমে সম্পত্তি অর্জন করা যায় এবং এইভাবে স্বত্ব অর্জন করতে হলে তা রেজিস্ট্রিকৃত দলিলের মাধ্যমে করতে হয়। যে দলিল দ্বারা স্বত্ব ঘােষিত হয় বা খর্বিত হয় না নষ্ট হয়, সেই দলিল রেজিস্ট্রি করতে হবে।

যে রসিদ দ্বারা কোন স্বত্ব বা অধিকার সৃষ্ট, ঘোষিত, খর্বিত, হস্তান্তরিত বা বিলুপ্ত হয় তাও রেজিস্ট্রি করতে হবে।

লীজ করিবার চুক্তি দলিল রেজিস্ট্রি

যে লীজ দলিল দ্বারা লীজগ্রহীতার বরাবরে তাৎক্ষণিকভাবে লীজভুক্ত সম্পত্তির দখল অর্পণ করা হয় সেই লীজ দলিল, যদি এক বৎসরের উর্ধ্বে মেয়াদী লীজ হয় কিংবা বাৎসরিক খাজনার শর্তে লীজ হয়, রেজিস্ট্রি করতে হবে।

অন্যভাবে লীজ করিবার চুক্তি দলিল রেজিস্ট্রি করা বাধ্যতামূলক নয়। এক বৎসরের কম সময়ের জন্য লীজ হলে রেজিস্ট্রি দলিল দরকার নেই। যদি লীজ এক বৎসরের উর্ধ্বকালের জন্য হয় এবং দলিল রেজিস্ট্রি করা না হয়, তা হলে ঐ লীজ বেআইনী হবে না। সেই ক্ষেত্রে মনে করা হবে যে, লীজ এক বৎসরের জন্য বা এক মাসের জন্য করা হয়েছে।

আদালতের ডিক্রি বা হুকুমনামা যদি কোন স্বত্ব সৃষ্টি বা বিলোপ করে তা হস্তান্তর করতে হলে রেজিস্ট্রি করতে হবে।

যেই সমস্ত ক্ষেত্রে দলিল রেজিস্ট্রি করা আবশ্যক সেই সমস্ত ক্ষেত্রে দলিল রেজিস্ট্রি করতেই হবে। যেই সমস্ত ক্ষেত্রে দলিল রেজিস্ট্রি করা আবশ্যক নহে সেই সমস্ত ক্ষেত্রেও দলিল রেজিস্ট্রি করা যেতে পারে, এতে কোন ক্ষতি-বৃদ্ধি হয় না।

দলিলের মধ্যে কাটা-ছেঁড়া বা পরিবর্তন থাকলে তা দলিল সম্পাদনকারী স্বাক্ষর করে প্রত্যয়ন করবেন; তা না হলে রেজিস্ট্রিকারী অফিসার ঐ দলিল রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকার করবেন।

জমি রেজিস্ট্রেশান আইন-ঃ দলিলে সম্পত্তির বিবরণ

দলিল দ্বারা সম্পত্তি সম্পর্কে অধিকার বা স্বত্ব সৃষ্টি অথবা বিলুপ্ত হয়। তাই যে দলিল দ্বারা এই সৃজন ও বিলাপন ঘটে সেই দলিলের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সম্পত্তির সনাক্তযোগ্য বিবরণ থাকা উচিত।

তা না থাকলে তা রেজিস্ট্রি করিবার জন্য গৃহীত না-ও হতে পারে।

ধরুন হাফিয সাহেব তার শহরের বাড়িখানি বিক্রয় করতে চাহিলেন। দলিলের মধ্যে এই বাড়ির সনাক্তযােগ্য বিবরণ লিখতে হবে প্রথমে ঐ বাড়িখানি শহরের কোন রাস্তায় অবস্থিত তার পরিচয় লিখতে হবে। বাড়ির নম্বর লিখতে হবে। বাড়ির উত্তরে কে বা কারা আছে তা লিখতে হবে। বাড়িতে আগে কে থাকতেন তা লিখতে হবে।

হাফিয তার গ্রামের জমিখানি বিক্রি করতে চাহিলে সেই ক্ষেত্রে তাকে ঐ জমির দাগ ও খতিয়ান, মৌজা, জেলা প্রভৃতি লিখতে হবে। ঐ জমি পূর্বাপর কে দখল করে আসিতেছিল, তাও লিখতে হবে।

বাংলাদেশে জমি রেজিস্ট্রেশান আইনঃ দলিল সম্পাদন কাকে বলে? কত দিনের মধ্যে দলিল রেজিস্ট্রি করতে হয় ?

সাধারণত, যে তারিখে দলিল সম্পাদিত হয় সেই তারিখ হতে চার (৪) মাসের মধ্যে ঐ দলিল রেজিস্ট্রি করিবার জন্য রেজিস্ট্রিকারী অফিসারের কাছে দাখিল করতে হবে।

এবং চার মাসের বেশি দেরি হয়ে গেলে ঐ দলিল রেজিস্ট্রি করিবার জন্য গৃহীত হয় না। এই প্রসঙ্গে সম্পাদন কাহাকে বলে তা আপনার বুঝে নেওয়া প্রয়োজন। হাফিজ তার একখান জমি কবালা দলিলমূল্যে বিক্রয় করবেন। দলিল লেখককে হাফিজ তার জমির বিবরণ, ক্রেতার বিবরণ, তার স্বত্বের পরিচয়, মূল্যের পরিমাণ প্রভৃতি সকল জ্ঞাতব্য বুঝাইয়া দিলেন। দলিল লেখা হয়ে গেল।

হাফিজ সাহেব কে তা পড়িয়া শুনান হল। তিনি বুঝিতে পারিলেন যে, দলিলখানা ঠিকমত লেখা হয়েছে অত:পর তিনি প্রতি পৃষ্ঠা তে স্বাক্ষর করলেন। এই স্বাক্ষর দ্বারা দলিলখানি সম্পাদিত হল।

এই সমস্ত কাজ নিষ্পন্ন হয়ে গেলে স্বাক্ষরদানকে সম্পাদন বলে। সম্পাদনের সময় যে তারিখ দেওয়া হয় তাকেই সম্পাদনের তারিখ বলে ধরা হয়। 

 একাধিক ব্যক্তির দলিল সম্পাদন

এমন অবস্থা হতে পারে যে, একটি দলিল একাধিক ব্যক্তি সম্পাদন করিল। সেই ক্ষেত্রে প্রত্যেক সম্পাদন হত চারি মাসের মধ্যে দলিল রেজিস্ট্রির জন্য দাখিল করতে হবে।

তার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনিবার্য কারণে দলিল রেজিস্ট্রির জন্য দাখিল করা না গেলে রেজিস্টারের নিকট দরখাস্ত করা যেতে পারে এবং রেজিস্টার চার মাসের বেশি দেরি না হলে রেজিস্ট্রেশন ফি-এর দশ গুণ পর্যন্ত জরিমানা করে তা রেজিস্ট্রির আদেশ দিতে পারেন। এই বিলম্ব মার্জনা করিবার জন্য সাব-রেজিস্টারের কাছে দরখাস্ত করা হলে তিনি তা তার রেজিস্ট্রারের নিকট পাঠাইবেন।

বাংলাদেশের বাহিরে জমি রেজিস্ট্রেশন এর দলিল সম্পাদন

কোন দলিল যদি বাংলাদেশের বাহিরে সম্পাদিত হয় তা হলে ঐ দলিল দেশে পৌছিবার চারি মাসের মধ্যে দাখিল করতে হবে।

রেজিস্ট্রিকারী অফিসার দেশে দলিলটি পৌছিবার তারিখ সম্পর্কে সাক্ষ্য-প্রমাণ লইয়া যথার্থতা নির্ধারণ করতে পারবেন এবং উপযুক্ত ফি লইয়া তা রেজিস্ট্রি করতে পারবেন। উইল যে কোন সময় রেজিস্ট্রির জন্য দাখিল করা যায়, এই ব্যাপারে কোন তামাদি নেই।

কোন অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি হবে:

এইবার আমরা দেখিব দলিল কোন অফিসে জমি রেজিস্ট্রেশন এর জন্য দাখিল করতে হয়। যে সমস্ত সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের এলাকায় সম্পত্তি অবস্থিত সেই সমস্ত সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রির জন্য দাখিল করতে হয়। সম্পত্তির অংশ যে সাব-রেজিস্ট্ি অফিসে অবস্থিত সেখানেও দাখিল করা যায়। তবে যে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের এলাকায় সম্পত্তি অবস্থিত নহে সেই সাব- রেজিস্ট্রি অফিসে ঐ সম্পত্তির বিষয়ে দলিল রেজিস্ট্রি হলে দলিলের পক্ষবৃন্দ কোন প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারবেন না।

বাংলাদেশে জমি রেজিস্ট্রেশন আইন : জমি কে দাখিল করবে ? কিভাবে আম-মোক্তারনামা সম্পাদন করবেন?

এবার দেখ যাক, জমি রেজিস্ট্রেশন এর জন্য কাহারা দলিল দাখিল করতে পারেন। যিনি দলিল সম্পাদন করেছেন কিংবা যিনি ঐ দলিলের দাবিদার কিংবা তাদের প্রতিনিধি বা আম-মোক্তারনামা দলিল দাখিল করতে পারেন।

যিনি যে জেলার বা উপজেলার অধিবাসী তিনি সেই জেলায় বা উপজেলায় আম-মােক্তারনামা সম্পাদন করবেন: তিনি যদি বাংলাদেশের বাহিরে বাস করেন তবে নোটারি পাবলিকের সম্মুখে আম-মোক্তারনামা সম্পাদন করবেন।

কোন ব্যক্তি যদি সাব-রেজিস্ট্রির বা রেজিস্ট্রার বা নােটারী পাবলিকের সামনে যেতে ব্যর্থ হন তা হলে তার অনুপস্থিতিতেও রেজিস্ট্রার, সাব-রেজিস্ট্রার বা নোটারি পাবলিক আম-মোক্তারনামা সহিমহর করতে পারবেন। এইভাবে সম্পাদিত আম-মোক্তারনামা শুধু রেজিস্ট্রিকারী অফিসারগণ গ্রহণ করতে পারবেন ।

কোন দলিলের সম্পাদনকারী বা বৈধ প্রতিনিধি যদি উক্ত সম্পাদনের চারি মাসের মধ্যে দলিলটি রেজিস্ট্রিশনের জন্য রেজিস্টরি অফিসে দাখিল না করে, তা হলে রেজিস্ট্রিকারী অফিসার তা এই আইনমতে রেজিষ্ট্রি করবেন না।

তবে শর্ত থাকে যে, সম্পাদনকারী উক্ত সময়ের মধ্যে দলিল না করিবার যােগ্য কারণ প্রদর্শন করতে পারিলে বা রেজিস্ট্রিকারীকে সন্তুষ্ট করতে পারিলে নির্ধারিত জরিমানা প্রদান সাপেক্ষে রেজিস্ট্রিকারী অফিসার উক্ত দলিল রেজিস্ট্রি করতে পারবেন।

রেজিস্ট্রিকারী অফিসারকে কোন দলিল রেজিস্ট্রি করিবার পূর্বে উক্ত দলিলটি প্রকৃত ব্যক্তি কর্তৃক সম্পাদিত হয়েছে কিনা, অথবা মনােনীত ব্যক্তিকে উক্তরূপ ক্ষমতা প্রকৃতপক্ষে প্রদত্ত হয়েছে কিনা তা তদন্ত করিবার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।

তবে শর্ত থাকে যে, এই বিধানসমূহ ডিক্রি বা হুকুমনামার নকলের ক্ষেত্রে প্রযােজ্য হবে না।

দলিল সম্পাদনকারী বা সম্পাদনকারিগণ যদি ব্যক্তিগতভাবে রেজিস্ট্রি অফিসে উপস্থিত হয় এবং স্বীকার করে যে, দলিলাটি সে বা তারা সম্পাদন করেছে, তা হলে রেজিস্ট্রি অফিসার উক্ত দলিলটি রেজিস্ট্রি করবেন।

রেজিস্ট্রিকারী অফিসার দলিলটির বৈধতা অথবা তার যথার্থতা প্রতিপাদন করতে পারবেন না। কারণ ইহা নির্ধারণ করিবার ক্ষমতা রেজিস্ট্রি অফিসারের নেই। রেজিস্ট্রি অফিসার শুধু লক্ষ্য এবং তদন্ত করবেন যে, উক্ত দলিলটি যোগ্য ব্যক্তি কর্তৃক থ্বেচ্ছায় সম্পাদিত হয়েছে কিনা। সুষ্ঠুভাবে সম্পাদিত হয়ে থাকলে তিনি তা রেজিষ্ট্রি করবেন, অন্যথায় না।

 যদি সম্পাদনকারীগণ (যাহাদের দ্বারা দলিলটি সম্পাদিত হওয়া আবশ্যক) উক্ত দলিলটির সম্পাদন অস্বীকার করে বা সম্পাদনকারীগণ যদি আহাম্মক বা মৃত হয় তা হলে রেজিস্ট্রি অফিসার তা রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকার করতে পারিবে।

যেকোন দাবিদার (দলিলের) যদি অপর কোন ব্যক্তিকে হাজির বা সাক্ষ্য দেওয়াইতে চায় তা হলে উক্ত ব্যক্তি অফিসার বা কোর্টের নিকট এই মর্মে সমন জারি চাহিতে পারবেন।

আদালত প্রয়ােজন মনে করলে অথবা অফিসার প্রয়ােজন মনে করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম-ঠিকানাসহ অফিসে হাজির হবার তারিখ বা সময় উল্লেখ করে নােটিস প্রদান করবেন। যদি কোন ব্যক্তি শারীরিকভাবে অসুস্থ হয় বা দেওয়ানী অথবা ফৌজদারী কয়েদে আটক থাকে অথবা অন্য কোনভাবে ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হওয়া হতে রেহাই পেয়ে থাকে তা হলে আদালত বা অফিস নিজে উক্ত ব্যক্তিদের নিকট যেয়ে জনাববন্দি গ্রহণ করবেন অথবা কমিশন নিয়ােগ করে জবানবন্দি গ্রহণ করবেন।

যখন কোন ব্যক্তিকে পরীক্ষা করিবার জন্য কমিশন নিয়ােগ করা হয় তখন কাগজপত্র দাখিলের উপর ভিত্তি করে রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে না, যতক্ষণ উতক্ত ব্যক্তি সম্পর্কে কমিশন কোন রিপাের্ট না দেন।

কোন দলিল রেজিস্ট্রি না হলে যে সময় হতে কার্যকরী হত রেজিস্ট্রি হলেও তা ঐ সময় হতে কার্যকরী হবে অর্থাৎ সংক্ষেপে বলা যায় যে, কোন দলিল উক্ত দলিলটি সম্পাদনের তারিখ হতে কার্যকরী হবে, তার রেজিষস্ট্রেশনের তারিখ হতে নহে। তবে শর্ত থাকে যে, যদি কোন দলিলের রেজিষ্ট্রেশন অবৈধ হয় তা হলে এই বিধান প্রযােজ্য হবে না।

একজন বিক্রেতা যদি একই সম্পত্তি একাধিক ব্যক্তির নিকট বৈধ জমি রেজিস্ট্রেশন এর মাধ্যমে হস্তান্তর করে তা হলে দুইটি দলিলের যেইটি প্রথমে সম্পাদিত হয়েছে তা আইন গ্রাহ্য হবে।

৭৭ ধারা মতে, মামলা করতে হলে উক্ত অস্বীকৃতি আদেশের ৩০ দিনের মধ্যে করতে হবে। কোন নাবালক ৩০ দিনের পর এই ধারা মতে মামলা করতে পারিবে না। এইরূপ মামলার রায়ে আদালত উক্ত সম্মতি অর্থাৎ দলিল রেজিস্ট্রি করিবার নির্দেশ দিলে তা রেজিস্ট্রিকরণ আইনে অনুসারে রেজিস্ট্রি করতে হবে।

CLICK HERE TO MAIL US IF YOU HAVE ANY LEGAL QUERIES REGARDING THIS

OR CALL US ON : +8801847220062 OR +8801779127165

যদি বাংলাদেশে কোন সাব-রেজিস্ট্রার জমি রেজিষ্ট্রেশনে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেন

সম্পাদনের অসম্মতি ব্যতীত অন্য কোন কারণে যদি সাব-রেজিস্ট্রার কোন দলিল রেজিস্টরি করতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেন তা হলে উক্ত আদেশের ৩০ দিনের মধ্যে তার উর্ধ্বতন রেজিস্ট্রারের নিকট এই আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা যাবে।

সম্পাদনে অসম্মতির কারণে যদি সাব-রেজিস্ট্রার কোন দলিল রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকার করেন তা হলে উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা যাবে না। রেজিস্ট্রারের নিকট আপীল করা হলে রেজিস্ট্রার যেই আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা হয়েছে তা রদবদল করতে পারবেন।

রেজিস্ট্রার যদি উক্ত দলিল রেজিস্ট্রিকৃত হবে বলে নির্দেশ দেন তা হলে উক্ত নির্দেশ দেওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে তা রেজিষ্ট্রেশনের জন্য সাব-রেজিস্ট্রারের নিকট দাখিল করতে হবে।

ত্রিশ দিনের মধ্যে যদি উক্ত দলিল সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রিকরণের জন্য দাখিল করা হয় তা হলে সাব-রেজিস্ট্রির উক্ত দলিল এই আইনের আওতায় রেজিস্ট্রি করবেন।

কোন দলিলের সম্পাদনকারী অসম্মতির (সম্পাদনে) কারণে যদি সাব-রেজিস্ট্রার দলিলটি রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকার করেন তা হলে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তি আবেদন করতে পারবেন।

কিন্তু তিনি আপীল করতে পারবেন না। দাবিদারের অবর্তমানে বা অনুপস্থিতিতে তার বৈধ প্রতিনিধি আবেদন করতে পারবেন। নাবালক হিন্দু স্ত্রীর পক্ষে তার স্বামী আবেদন করতে পারবেন।

উক্ত আবেদনের সহিত উক্ত অস্বীকৃতির কারণের নকল সংযুক্ত করে দিতে হবে এবং আবেদনপত্রে আরজির ন্যায় সত্যপাঠ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে আবেদনপত্র আরজি হিসাবে গণ্য হবে তামাদি সময় হল ৩০ দিন। অর্থাৎ আদেশের তারিখ হতে ৩০ দিনের মধ্যেই এই ধারার আওতায় আবেদন করতে হবে।

রেজিস্ট্রার যদি সত্তুষ্ট হন যে, উক্ত দলিলটি সত্য সত্যই সম্পাদিত হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় সকল পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে তা হলে উক্ত দলিল রেজিস্ট্রি করার নির্দেশ দিবেন।

উক্ত নির্দেশ পাওয়ার পর ৩০ দিনের মধ্যে দাবিদার যদি তা জমি রেজিস্ট্রেশন জন্য সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দাখিল করে তা হলে সাব-রেজিস্ট্রার তা রেজিস্ট্রি করবেন।

ইহা আইনত বৈধ জমি রেজিস্ট্রেশন বলে গণ্য হবে এবং তা প্রথম যে তারিখে রেজিস্ট্রেশনের জন্য দাখিল করা হয়েছিল সেই তারিখ হতে রেজিস্ট্রি হয়েছে বলে গণ্য হবে।

সংশ্লিষ্ট সম্পত্তি তার জেলায় অবস্থিত নহে অথবা দলিলটি অন্য সাব-রেজিস্ট্রার কর্তৃক রেজিস্ট্রি হবে এই সকল কারণ ব্যতীত রেজিস্ট্রার অন্য কোন কারণে দলিল রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকার করলে অথবা এই আইনের ৭২ এবং ৭৫ ধারা অনুসারে কোন দলল রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকার করলে তাকে উক্ত আদেশের কারণসমূহ ২নং বহিতে লিখিয়া রাখতে হবে এবং যতি তাড়াতাড়ি সম্ভাব দাবিদারকে উক্ত কারণের নকল প্রদান করতে হবে।

তবে জমি রেজিস্ট্রেশন এর শর্ত থাকে যে, রেজিস্ট্রারের কোন আদেশের বিরুদ্ধে কোন প্রকার আপীল চলিবে না। যখন কোন রেজিস্ট্রার এই আইনের ৭২ এবং ৭৬ ধারা অনুসারে দলিল রেজিস্ট্রি করিবার আদেশ দিতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেন তখন উক্ত দলিলের দাবিদার বা বৈধ প্রতিনিধি উক্ত অস্বীকৃতির আদেশ প্রদানের ৩০ দিনের মধ্যে উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করতে পারবেন।

দলিল রেজিস্ট্রেশনে বাধ্য করিবার জন্য দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের এই আইনের সংঘটন নহে। তবে শর্ত থাকে, রেজিস্ট্রার যখন ৭২ ধারা মতে, রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেন কেবল সেই ক্ষেত্রে ৭৭ ধারা মতে দেওয়ানী মামলা করা যাবে। স্বাধীনভাবে ৭৭ ধারা অনুসারে দেওয়ানী আদালতে মামলা করা যায় না।

সাব-রেজিস্ট্রার এবং রেজিস্ট্রার কর্তৃক কোন দলিল রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ৭৭ ধারা মতে দেওয়ানী মামলা করার পূর্বশর্ত।

দলিল রেজিষ্ট্রেশনের নতুন আইনের গুরুত্বপূর্ণ বিধানসমূহ –

 

রেজিস্ট্রিকৃত দলিলের বিষয়ঃ  

ভূমি হস্তান্তর সংক্রান্ত জাল-জালিয়াতি হ্রাস, একই ভূমি একাধিকবার বিক্রয় বন্ধ করা ও ভূমি সংক্রান্ত মামলা মকদ্দমা হ্রাসের উদ্দেশ্যে সরকার জমি রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত চারটি আইনে (The Registration Act 1908, The Transfer of Property Act 1882, The Specific Relief Act 1877, The Limitation Act 1908) কিছু যুগউপযোগী সংশোধন করা হয়েছে।

জুলাই ২০০৫ হতে উক্ত নতুন বিধিবিধানসমূহ কার্যকর হয়েছে। নিচে গুরুত্বপূর্ণ রিভিশন সমূহ উল্লেখ করা হল :

(১) জমি রেজিস্ট্রেশন এর ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত দলিলসমূহ অবশ্যই রেজিস্ট্রিকৃত হতে হবে অন্যথায় গ্রহণযোগ্য হবে না

(ক) মুসলিম পারিবারিক আইন মোতাবেক হেবা দলিল।

(খ) সম্পত্তি হস্তান্তর আইন অনুযায়ী সম্পাদিত বন্ধক দলিল।

(গ) স্থাবর সম্পত্তি অংশীদার বা উত্তরাধিকারদের মধ্যে বণ্টননামা দলিল ।

(ঘ) সম্পত্তি হস্তান্তরের বায়নানামা- এটি লিখত হতে হবে এবং সম্পাদনের ৩০ দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রি করতে হবে। তবে ১ জুলাই ২০০৫ এর পূর্বে সম্পাদিত বায়নানামা ৩১ ডিসেম্বর ২০০৫ এর মধ্যে রেজিস্ট্রি করতে হবে।

   (২) দলিল সম্পাদনের ৩ মাসেের মধ্যে রেজিস্ট্রি করতে হবে।

   (৩) উত্তরাধিকার ব্যতীত অন্যান্য ক্ষেত্রে অবশ্যই বিক্রেতার নাম সর্বশেষ প্রকাশিত খতিয়ানে থাকতে হবে। প্রয়ােজনে নামজারির মাধ্যমে বিক্রেতার নাম খতিয়ানে অন্তর্ভক্ত করতে হবে। অন্যথায় জমি হস্তান্তর করলেও তা বাতিল হবে।

(৪) উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে বিক্রেতার বা বিক্রেতা যার ওয়ারিশ তার নাম খতিয়ানে থাকতে হবে।

(৫) সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফরমের কলামসূহ যথাযথভাবে পুরণপূর্বক দলিল সম্পাদন করতে হবে। উক্ত ফরমেট ব্যতীত দলিল সম্পাদন বৈধ হবে না।

(৬) দলিলের ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ের ছবি সংযুক্ত করতে হবে ও বাম হাতের বৃদ্ধাঙুলির ছাপ দিতে হবে।

(৭) দলিলে জমির প্রকৃতি, বাজার মূলয, জমির দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও চৌহদ্দির বর্ণনা থাকতে হবে।

(৮) কমপক্ষে পূর্বের ২৫ বছরের সংক্ষিপ্ত মালিকানার ক্রমবর্ণনা বায়া দলিল নং ও তারিখ ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে।

(৯) সম্পত্তি হস্তান্তরকারী/ বিক্রেতা কর্তৃক সম্পাদিত দলিলে এই মর্মে এফিডেফিট করতে হবে যে, তিনি উক্ত জমির আইনসংগত মালিক এবং ইতােপূর্বে তিনি অন্য কোথাও উক্ত জমি হস্তান্তর/বিক্রয় করেননি।

(১০) বায়নাকৃত কোন স্থাবর সম্পত্তি উক্ত বায়নাচুক্তি আইনসংগতভাবে বাতিল না হওয়া পর্যন্ত অন্য কোথাও হস্তান্তর করা যাবে না, করলেও তা অকার্যকর হবে।

(১১) প্রত্যেক বায়নানামায় তার মেয়াদ উল্লেখ করতে হবে। তবে কোন মেয়াদ উল্লেখ না থাকলে সম্পাদনের তারিখ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত তা কার্যকর থাকবে।

(১২) কান বন্ধকী সম্পত্তি বন্ধকগ্রহীতার লিখত অনুমতি ব্যতীত বিক্রয়, হস্তান্তর বা পুন:বন্ধক দেয়া যাবে না।

(১৩) মুসলিম আইন অনুযায়ী স্বামী-স্ত্র মধ্যে, পিতা-মাতা ও সন্তানদের মধ্যে দাদা-দাদি ও নাতি-নাতনীর, মধ্যে, আপন ভাইদের মধ্যে, আপন বােনদের মধ্যে, আপন ভাই ও বােনদের মধ্যে সম্পদিত বা দলিলের ক্ষেত্রে রেজিষ্ট্রেশন ফি হবে মাত্র একশত টাকা

(১৪) তামাদি আইন অনুযায়ী তামাদির সময়সীমা ৩ (তিন) বছরের পরিবর্তে ১ (এক) বছর করা হয়েছে।

জমির হিস্যা লেখার পদ্ধতি :

জমির পুরনাে দিনের রেকর্ড বা খতিয়ানে এবং হস্তান্তর দলিলের তফসিলের মালিকের জমির অংশ বা হিস্যা বিভিন্নভাবে (এককে) লেখার প্রচলন দেখা যায়, যেমন-আনা, কড়া, ক্রান্তি, গণ্ডা ইত্যাদি। বর্তমানে একক আধুনিক পদ্ধতিতে অর্থাৎ সহস্রাংশে (দশমিক দিয়ে) লেখা হয়। 

ভূমি হস্তান্তর সংক্রান্ত জাল-জালিয়াতি হ্রাস, একই ভূমি একাধিকবার বিক্রয় বন্ধ করা ও ভূমি সংক্রান্ত মামলা মকদ্দমা হ্রাসের উদ্দেশ্যে সরকার রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত চারটি আইনে (The Registration Act 1908, The Transfer of Property Act 1882, The Specific Relief Act 1877, The Limitation Act 1908) কিছু যুগউপযোগী সংশোধন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ এ প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি

কিভাবে বাংলাদেশ এ আপনি আপনার প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি খুলবেন?

আপনারা যদি একটি কোম্পানি খুলতে চান তার বিশদ বিবরণ এই পোস্টটি তে আছে।

এখানে ক্লিক করে পরুন

তাহমিদুর রহমান সিএলপি কর্তৃক জমি রেজিস্ট্রেশান সম্পর্কিত আইনী সেবা:

তাহমিদুর রহমান রিমুরা ওয়াহিদ একটি সনামধন্য ‘ল’ চেম্বার যেখানে ব্যারিস্টারস এবং আইনজীবীদের মাধ্যমে জমি রেজিস্ট্রেশান আইন সম্পর্কিত সকল প্রকার আইনগত সহায়তা, পরামর্শ প্রদান করে থাকে। কোন প্রশ্ন বা আইনী সহায়তার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ-ই-মেইল: info@trfirm.com ফোন: +8801847220062 or +8801779127165 

Employability and Labour Market Dynamics in Bangladesh

Employability and Labour Market Dynamics in Bangladesh: Legal Perspectives and Recommendations The labor market in Bangladesh faces a significant crisis, often described as a "ticking time bomb." This crisis stems from several issues, including an oversupply of...

Public Investment, Embezzlement, and the State of the Economy

Public Investment, Embezzlement, and the State of the Economy: Legal Insights from TRW Law Firm Public investment serves as a cornerstone of economic growth, enabling the construction of critical infrastructure and the provision of essential public goods. However,...

State of the Economy and Inflation

State of the Economy and Inflation: A Legal Perspective The state of the economy and inflation dynamics remain at the forefront of national and global discourse. Bangladesh, like many emerging economies, faces challenges such as persistent inflation, public debt, and...

Health & Nutrition and Human Development

Health & Nutrition and Human Development in Bangladesh Health and nutrition are foundational to human development, shaping the socioeconomic trajectory of nations. In Bangladesh, despite significant strides, the healthcare sector is plagued by systemic...

Mega Concerns of Megaprojects and Illicit Financial Outflows in Bangladesh

Mega Concerns of Megaprojects and Illicit Financial Outflows in Bangladesh The rapid pace of global infrastructure development has spotlighted megaprojects as symbols of economic ambition. From sprawling metro rail systems to multi-billion-dollar bridges, such...

White Paper on the State of the Bangladesh Economy

Key Points from the White Paper on the State of the Bangladesh Economy The White Paper on the State of the Bangladesh Economy provides an extensive examination of Bangladesh's economic, institutional, and social challenges, coupled with a detailed analysis...

How to Start a company in Dubai from Bangladesh

How to Start a company in Dubai from Bangladesh Starting a company in Dubai involves several steps, ranging from selecting the business structure to obtaining necessary approvals and licenses. Here's a detailed guide to help you navigate the process: 1. Choose a...

Doing Business and Investing in Bangladesh in 2025

Doing Business and Investing in Bangladesh: A Comprehensive Guide for Foreign Investors Bangladesh has emerged as one of the fastest-growing economies in South Asia, with a unique combination of demographic advantages, competitive input factors, and high investor...

How to Get Child Custody in Bangladesh in 2025

How to Get Child Custody in Bangladesh Child custody disputes arise primarily from the breakdown of marriages, often following divorce. However, such disputes can also emerge due to other familial or social challenges. In Bangladesh, two principal laws govern child...

How to register a Trademark in Bangladesh

How to register a Trademark in Bangladesh in 2025 Registering a trademark is a vital step for businesses and individuals looking to protect their brand identity in Bangladesh. Trademark registration provides legal protection and ensures that a brand remains unique in...

Call us!

× WhatsApp!