Our advice is informed by decades of experience working alongside the leading industry players in energy, life sciences, technology, financial services, private capital and more.
Admiralty Court Act in Bangladesh: TRW law firm in Bangladesh
The Admiralty Court Act of 2000 is the primary legislation that authorizes the court to hear cases concerning admiralty matters, which are primarily concerned with the possession of ships and matters related to them.
The jurisdiction of the admiralty court is addressed in Section 03 of the Admiralty Court Act, 2000. The High Court Division (HCD) of the Supreme Court of Bangladesh is authorized to hear and resolve any inquiries or claims concerning admiralty under sub-section 01 of section-03. The HCD will approve the issues related to under sub-section 02 of section-03.
Claim ownership of the vessel.
Make a claim to the ship’s proprietorship.
Disagreements that arise from the ship’s employment, possession, or income.
Conflicts concerning the ship’s co-ownership.
Access to the sea and other maritime territories of other countries.
The damage to the ships and the damage caused by the damaged ships.
Claim for any personal injury or loss of life that is directly or indirectly associated with the ship.
Submit a claim for the products that have been lost or damaged.
Claims concerning the seizure or disqualification for the use of any ship or commodities carried or attempted to be carried by any ship, as well as claims for the return of seized ship or cargo, are all subject to the rights of admiralty.
Cases concerning the Admiralty jurisdiction under Section-03:
Global Traders vs. MV Guijang VI & others (2005) 57 DLR 89
If the products in question are not lost or damaged and are visible in the evidence, no maritime liability is incurred.
Giasuddin (Md) v. MV Forum Power and Others (2001) 53 DLR (AD) 19
The supply of goods and services to a ship in distress that is anchored at any port in Bangladesh does not require prior permission from the Customs Officer. This is not prohibited by law, and the HCD’s argument that the customs officer’s permission is required is unjustified.
Marine Oil Broking Pte Ltd vs MV Daizu Maru and others (2003) 55 DLR 477
The court would contemplate action in rem against the ship and its owner under a time charter. However, if the time limit has elapsed and the claimant has not been diligent in safeguarding his own rights, this relief cannot be claimed.
Settlement Amount Calculation:
The HCD is authorized to satisfy the amount by selling the ship or the goods in question under sub-section 03 of section-02, and the amount is as follows:-
The remaining balance The balance that remains unresolved between the parties involved in the lawsuit. Legal precedent:
Bengal Liner Ltd. and others v. Sonali Bank, (2005)10 MLR 209
The application for the realization of decretal money is quite maintainable, so the decree-holder is not required to register an execution case.
A money decree issued by the Admiralty Court can be satisfied by the sale of both immovable and movable property.
The Admiralty Court’s execution proceedings are not subject to Order XXI of the Code of Civil Procedure, 1908. The Admiralty Court Proceedings are subject to Rule 35 of the Admiralty Court Rules of 1912. The Admiralty Court Proceedings are not subject to Part IX and Part XLIX of The Code of Civil Procedure, 1908, following the repeal of Letters Patent by The Law Reforms Ordinance of 1978.
Modes of Exercise in Admiralty Court:
Section 04 pertains to the cases in personam that the HCD will consider. The High Court Division’s admiralty jurisdiction as an admiralty court shall be exercised through an action in rem against the ship or property in question under this section. The HCD will exercise its authority by taking action in rem against the ship, aircraft, or property in question in the event of a maritime lien or other charge. Filing a lawsuit through a complaint:
According to the provisions of the Code of Civil Procedure, 1908 (Act V of 1908), a case shall be filed in the admiralty jurisdiction of the High Court Division –
by a written, signed and attested application, in the case of urgent cases, the ship or the defendant shall be described in the application as the “owner or party in interest” in lieu of the asset being sued against. Case law:
Doon Valley Rice Limited vs. M.V. YUE YANG, [16 BLD (HCD) 469]
The cargo in question has been allegedly delivered to a person who is not entitled to it under the bill of lading and as such, it is a case of total non-delivery of goods.
“Damages done to the goods” as appearing in section 6 of the Admiralty Court Act, 1861 is to be constructive damages. It is thus evident that it shall apply to the non-delivery or short-delivery of goods as in the present case.
The instant the suit readily comes within the ambit of the Admiralty Court Act, 1861 and consequently, it is maintainable.
National Steel Industries Limited vs M.V. Ritz and others, [19 BLD (HCD) 240]
The High Court of Admiralty shall have jurisdiction over any claim by the owner, or consignee, or assignee of any bill of lading of any goods carried into any port in England or Wales in any ship, for damage done to the goods o any part thereof by the negligence or misconduct of or for any breach of duty or breach of duty or breach of contract on the part of the owner, master, or crew of the ship, unless it is shown to the satisfaction of the Court that at the time of the institution of the cause, any owner or part owner of the ship is domiciled in England or Wales: Provided always, that if in any such case, the plaintiff does not recover Twenty Pounds, he shall not be entitled to any costs, charges or expenses incurred by him therein, unless the judge shall clarify the cause was a fit one to be tried in the said court.
It appears that in order to attract section 06 of the Admiralty Court Act, 1861 “goods have to be carried into any port of “England or Wales” and as far we are concerned for the words, “England or Wales” obviously we are to read “Bangladesh”.
In the instant case, the cargo in question had never been brought to any port in Bangladesh by the defendant no. 1 vessel. Unless the goods in question are carried into any port of Bangladesh, section 6 of the Admiralty Court Act, 1861 cannot be made applicable and as such the plaint is liable to be returned.
The exception to filing cases related to action in personam:
the defendant has a residence or place of business in Bangladesh. Cause of action inside the territorial waters of Bangladesh. Pending the suit for hearing before the court.
NEED ANY LEGAL HELP?
Tahmidur Remura Wahid (TRW) offers services on admiralty-related matters. However, if you need any legal help or clarification about admiralty-related matters, please reach us at:
বাংলাদেশের সমাজব্যবস্থায় নারী নির্যাতনের ঘটনা একটি দুঃখজনক বাস্তবতা। এ সমস্যার সমাধান করতে আইন প্রয়োগের পাশাপাশি সচেতনতা বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি। TRW Law Firm এই বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে এবং ভুক্তভোগীদের আইনি সহায়তা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এই নিবন্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ (সংশোধিত ২০১৩) অনুসারে মামলা দায়েরের নিয়মাবলি, বিচার প্রক্রিয়া, এবং অপরাধীদের জন্য প্রযোজ্য শাস্তি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
নারী ও শিশু নির্যাতনের অন্তর্ভুক্ত অপরাধসমূহ
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন অনুযায়ী যে সকল অপরাধ এর আওতাভুক্ত, সেগুলো হলো: ➤ দহনকারী বা ক্ষয়কারী উপাদান দিয়ে আঘাত ➤ নারী ও শিশু পাচার ➤ অপহরণ বা মুক্তিপণ আদায় ➤ ধর্ষণ এবং ধর্ষণের কারণে মৃত্যু ➤ নারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনা ➤ যৌতুকের কারণে মৃত্যু ঘটানো ➤ যৌন নিপীড়ন ➤ ভিক্ষাবৃত্তি বা অন্যান্য উদ্দেশ্যে শিশুদের অঙ্গহানি ➤ ধর্ষণের ফলে জন্ম নেওয়া শিশুর অধিকার লঙ্ঘন
অপরাধের শিকার হলে করণীয়
নারী নির্যাতনের শিকার হলে দুইটি উপায় রয়েছে:
থানায় মামলা দায়ের
আদালতে মামলা দায়ের বা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের
থানায় মামলা দায়েরের নিয়মাবলি
➤ ভুক্তভোগী বা তাঁর পক্ষ থেকে কেউ নিকটস্থ থানায় ঘটনাটি জানাবেন। ➤ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করবেন এবং প্রাথমিক তথ্য বিবরণী ফরমে লিপিবদ্ধ করবেন। ➤ মামলাটি সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রেরণ করা হবে। ➤ ম্যাজিস্ট্রেট মামলাটি গ্রহণ করলে নির্ধারিত তারিখে অভিযুক্তদের আদালতে উপস্থিত হতে নির্দেশ দেবেন। ➤ তদন্ত শেষে চার্জশিট দাখিল করা হলে মামলাটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিচারের জন্য পাঠানো হবে।
আদালতে মামলা করার নিয়ম
➤ থানার ওসি অভিযোগ গ্রহণে অস্বীকৃতি জানালে সরাসরি ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করা যায়। ➤ এক্ষেত্রে একজন আইনজীবীর মাধ্যমে যথাযথ হলফনামা ও প্রমাণাদিসহ মামলা দাখিল করতে হবে। ➤ বিচারক জবানবন্দি গ্রহণ করে মামলা গ্রহণ করবেন বা তদন্তের নির্দেশ দেবেন।
ধর্ষণ বা শারীরিক নির্যাতনের শিকার হলে করণীয়
ধর্ষণের পরবর্তী জরুরি পদক্ষেপ:
আত্মীয় বা বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং সহায়তা নিন।
গোসল, খাওয়া বা বাথরুম ব্যবহার না করে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যান।
প্রয়োজনীয় প্রমাণ সংরক্ষণ করুন (যেমন: পরিধেয় কাপড়, ছবি)।
নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন এবং মানসিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত রাখুন।
নিকটস্থ থানায় অভিযোগ দায়ের করুন।
বিচার প্রক্রিয়া
ট্রাইব্যুনালে বিচার প্রক্রিয়া
➤ প্রতিটি জেলায় অন্তত একটি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল রয়েছে। ➤ বিচারক প্রয়োজন অনুসারে রুদ্ধদ্বার কক্ষে বিচার পরিচালনা করতে পারেন। ➤ মামলার সাক্ষী ও প্রমাণের ভিত্তিতে বিচার প্রক্রিয়া পরিচালিত হয়।
বিচার প্রক্রিয়ার সময়সীমা
➤ মামলাটি ১৮০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে। ➤ সময়মতো নিষ্পত্তি না হলে ট্রাইব্যুনাল সুপ্রিম কোর্ট এবং সরকারের কাছে প্রতিবেদন জমা দেবে।
নিরাপত্তামূলক হেফাজত
ট্রাইব্যুনাল নির্যাতিত নারী বা শিশুর সুরক্ষার জন্য তাঁদের নিরাপদ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিতে পারেন। এটি নিশ্চিত করে যে ভুক্তভোগী পুনরায় আঘাতপ্রাপ্ত না হন এবং মানসিকভাবে নিরাপদ থাকেন।
তদন্ত প্রক্রিয়া
➤ তদন্ত কর্মকর্তাকে ১৫ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে হবে। ➤ সময়মতো তদন্ত শেষ না হলে ট্রাইব্যুনালকে অবহিত করতে হবে। ➤ ট্রাইব্যুনাল অন্য কর্মকর্তাকে তদন্ত দায়িত্ব দিতে পারেন।
আগাম জামিনের বিধান
➤ হাইকোর্টে আগাম জামিনের জন্য আবেদন করা যায় না। ➤ সাধারণত ট্রাইব্যুনাল মামলার প্রেক্ষিতে জামিনের বিষয়টি নির্ধারণ করেন।
শাস্তির বিধান
➤ অপরাধ প্রমাণিত হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। ➤ অর্থদণ্ডও আরোপ করা যেতে পারে।
TRW Law Firm-এর ভূমিকা
TRW Law Firm নারী নির্যাতন মামলার ক্ষেত্রে অত্যন্ত পেশাদার এবং মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে আইনি সহায়তা প্রদান করে। আমাদের আইনি বিশেষজ্ঞ দল ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য সবধরনের আইনি সহায়তা প্রদানে প্রস্তুত।
তথ্যসংবলিত টেবিল
বিষয়
তথ্য
অন্তর্ভুক্ত অপরাধ
ধর্ষণ, নারী পাচার, অপহরণ, যৌতুকজনিত মৃত্যু, ইত্যাদি
মামলার উপায়
থানায় বা ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের
তদন্তের সময়সীমা
১৫-৩০ দিন
বিচার প্রক্রিয়া সময়সীমা
১৮০ দিন
সম্ভাব্য শাস্তি
যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, মৃত্যুদণ্ড, অর্থদণ্ড
নিরাপত্তামূলক হেফাজত
ভুক্তভোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ
TRW Law Firm-এর সহায়তা
পেশাদার ও মানবিক আইনি সহায়তা প্রদান
TRW Law Firm নারীর প্রতি নির্যাতনের প্রতিটি ঘটনার বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আপনার যদি এ বিষয়ে আইনি সহায়তা প্রয়োজন হয়, আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
আদালতে প্রচুর পরিমানে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা হয়ে থাকে।এই ধরনের মামলা সম্পর্কে অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের ধারণা স্পষ্ট নয়।আজকে ধারাবাহিক আলোচনার মাধ্যমে ছোট ছোট করে ঘোষণামূলক মামলার বিষয়গুলো ক্লিয়ার করার চেষ্টা করব।
ক.বাংলাদেশে ঘোষণামূলক মামলা(Declaratory suit):
কোন ব্যক্তির আইনগত পরিচয় এবং সম্পত্তিতে স্বত্বের অধিকার যদি অন্য কেউ অস্বীকার করে তাহলে তার বিরুদ্ধে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা যায়।তার মানে কোন ব্যক্তি ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করে তার আইনগত পরিচয় বা চরিত্র অথবা সম্পত্তির স্বত্ব রক্ষা করতে পারে।আইনগত পরিচয় এবং আইনগত চরিত্র দুটি সমার্থক শব্দ।উদাহরণ-বেআইনী বরখাস্ত আদেশের বিরুদ্ধে চাকুরীতে থাকার অধিকার আইনগত পরিচয়ের অন্তর্ভুক্ত। আবার মনে করেন,রোকেয়া বেগমকে এস.এস.সি পরীক্ষার হল থেকে বেআইনী উপায়ে বহিষ্কার করা হয়েছে।এক্ষেত্রে রোকেয়া বেগম এস.এস.সি পাশ করেছে মর্মে ঘোষণা দেয়ার জন্য সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারা অনুসারে মামলা দায়ের করতে পারবে।এখানে তার আইনগত পরিচয়ের উপর আঘাত আনা হয়েছে।তাই সে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করতে পারবে।স্বত্ব(Title) কথাটির সহজ অর্থ হল কোন স্হাবর সম্পত্তির উপর কারো মালিকানা।উদাহরণ-সাদমান মুশরিফাত ১২ শতাংশ জমির মালিক।এখন মীম যদি এই ১২ শতাংশ জমিতে সাদমান মুশরিফাতের স্বত্ব(Title) অস্বীকার করে তাহলে সাদমান মুশরিফাত মীমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারা অনুযায়ী ১২ শতাংশ জমিতে সাদমানের স্বত্ব আছে এই মর্মে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করতে পারবে।
খ.ঘোষণামূলক মামলার প্রয়োজনীয়তা:
কোন ব্যক্তির আইনগত পরিচয় রক্ষার জন্য ঘোষণামূলক মামলার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।কোন ব্যক্তি কোন পদের অধিকারী।এখন যদি অন্য কোন ব্যক্তি তাকে বেআইনীভাবে পদচ্যুত করে তাহলে পদচ্যুত ব্যক্তি ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করে তার পদ ফিরে পেতে পারে।তাছাড়া কোন সম্পত্তিতে সম্পত্তির মালিকের অধিকার নিরবিচ্ছিন্ন এবং নির্বিঘ্ন করার জন্য ঘোষণামূলক মামলার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।মনে করুন,কামরুল হাসান কোন সম্পত্তির মালিক এবং দখলকার।এখন সাজিদ নামে কোন ব্যক্তি যদি সেই মালিকানা অস্বীকার করে কামরুল হাসানকে তার সম্পত্তি থেকে বেদখল করতে চায় তাহলে কামরুল হাসান উক্ত সম্পত্তির মালিক এবং দখলকার হিসেবে সাজিদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারা অনুযায়ী ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করতে পারবে।
গ.আদালতের বিবেচনামূলক ক্ষমতা:
ঘোষণামূলক মামলা মন্জুর করা কিংবা না করে আদালতের বিবেচনামূলক ক্ষমতা(Discretionary power)-এর উপর নির্ভর করে।আদালত তার সুবিবেচনামূলক ক্ষমতা ব্যবহার করে কোন বিষয় ঘোষণা প্রদান করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন।তবে আদালত এই ক্ষমতা তার নিজের খেয়াল খুশিমত প্রয়োগ করতে পারেন না।এক্ষেত্রে আদালতকে কিছু নীতি মেনে চলতে হয়।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২২ ধারা অনুযায়ী আদালতের সুবিবেচনামূলক ক্ষমতা সুষম,যুক্তিযুক্ত এবং বিচার কার্যাবলীর মূলনীতি দ্বারা নিয়ন্ত্রীত হতে হবে।
ঘ.আনুষাঙ্গিক প্রতিকার(Consequential relief):
কোন মামলার মূল প্রতিকারের ফলস্বরূপ আগত প্রতিকারকে আনুষঙ্গিক প্রতিকার(Consequential relief) বলে।প্রধান কোন প্রতিকারের সহগামী প্রতিকার হলো আনুষঙ্গিক প্রতিকার।তার মানে কোন মামলায় মূল প্রতিকার ছাড়া অন্যান্য যে সকল প্রতিকার চাওয়া হয় তাই আনুষঙ্গিক প্রতিকার।উদাহরণ-স্বত্ব ঘোষণার মামলায় স্বত্ব ঘোষণার সাথে সাথে দখল উদ্ধারের প্রার্থনাও করতে হবে।এখানে স্বত্ব আছে এই মর্মে ঘোষণা চাওয়া মূল প্রতিকার।আর দখল উদ্ধারের প্রার্থনা আনুষঙ্গিক প্রতিকার।তার মানে বাদী যখন সম্পত্তির দখলে থাকবে না তখন বাদীকে আনুষঙ্গিক প্রতিকার হিসেবে দখল উদ্ধারের প্রার্থনাও করতে হবে।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারায় স্বত্বের মামলায় আনুষঙ্গিক প্রতিকার প্রার্থনা করাকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
ঙ.অর্থ বিষয়ে ঘোষণামূলক মামলা:
অর্থ বিষয়ে কখনো ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা যায় না।অর্থ বিষয়ে সবসময় অর্থ মোকদ্দমা (Money suit) দায়ের করতে হবে।টাকা পাওয়ার ঘোষণা প্রদানের জন্য সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারার আওতায় মামলা দায়ের করা যায় না।বাদী যদি বিবাদীর নিকট হতে টাকা পাওয়ার অধিকারী হয় তাহলে বাদী টাকা পাওয়ার অধিকারী মর্মে ঘোষণা দাবী করতে পারবে না।
চ.বিবাহ বিষয়ে ঘোষণামূলক মামলা:
বিবাহ বিষয়ে ঘোষণামূলক মামলা করা যায়।বাদী বিবাদীকে বিবাহ করেছেন কিনা এই মর্মে দেওয়ানী আদালতে ঘোষণামূলক মোকদ্দমা দায়ের করা যায়।বাদী এবং বিবাদী স্বামী এবং স্ত্রী কিনা এই মর্মেও ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা যায়।রোমেল আফরিনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়নি এই মর্মে রোমেল ঘোষণামূলক মামলা দেওয়ানী আদালতে দায়ের করতে পারবে।কারণ ইহা রোমেলের আইনগত চরিত্র-কে প্রভাবিত করে।মামলার পক্ষগণের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে কিনা এই মর্মেও ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা যায়।
ছ.বেনামী কারবার নিয়ে ঘোষণামূলক মামলা:
কোন বেনামীদার নিজেকে প্রকৃত মালিক বলে ঘোষণা করলে প্রকৃত মালিকের আইনগত অধিকার লঙ্ঘিত হয়।তার জন্য প্রকৃত মালিক বেনামদারকে বেনামদার ঘোষণার জন্য ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করতে পারে।তবে বেনামী কারবারটি ১৯৮৪ সালের ১৪ এপ্রিলের পূর্বের হতে হবে।কারণ The Land Reforms Ordinance, 1984-এর ৫ ধারার মাধ্যমে সকল প্রকার বেনামী কারবার নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।৫ ধারায় বলা হয়েছে,”No person shall purchase any immoveable property for his own benefit in the name of another person.”এই অধ্যাদেশ ১৯৮৪ সালের ১৪ এপ্রিল থেকে কার্যকর হয়।সুতরাং এই তারিখ হতে বেনামীতে সম্পত্তি ক্রয় করলে তার কোন আইনগত স্বীকৃতি থাকবে না।তার মানে যে ব্যক্তির নামে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রেশন হবে সে ব্যক্তিই ক্রয়কৃত সম্পত্তির প্রকৃত মালিক বলে বিবেচিত হবে।বেনামী কারবারটি যদি ১৯৮৪ সালের ১৪ এপ্রিলের আগে হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা যাবে।১৯৮৪ সালের ১৪ এপ্রিলের পর থেকে বেনামী কারবার করার আর কোন সুযোগ নেই।কারণ The Land Reforms Ordinance, 1984-এর ৫ ধারার মাধ্যমে বেনামী কারবার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
জ.ট্রেডমার্ক সম্পর্কে ঘোষণামূলক মামলা:
প্রত্যেক ব্যক্তির কোন ট্রেডমার্ক নিরুঙ্কুশভাবে ব্যবহারের অধিকার রয়েছে।কোন ব্যক্তির ট্রেডমার্ক ব্যবহারে হস্তক্ষেপ করলে,তা তার আইনগত অধিকারে হস্তক্ষেপ বলে প্রতীয়মান হবে।তখন তিনি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারা অনুসারে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করতে পারবেন।
ঝ.চাকুরী সংক্রান্ত ঘোষণামূলক মামলা:
পুরোপুরি সরকারী কিংবা বিধিবদ্ধ সরকারী কর্তৃপক্ষের অধীনে নয় তাদের চাকুরীর বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারা অনুসারে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা যায়।উদাহরণ-আধা সরকারী কলেজের শিক্ষকগণ তাদের চাকুরীর শর্তাবলী বিষয়ে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করতে পারেন।একটা কথা বলে রাখা প্রয়োজন।১৯৮০ সালের প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল আইন কার্যকর হওয়ার পর থেকে সরকারী ও বিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষের চাকুরীর শর্তাবলীর প্রশ্নে কোন মামলা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল ছাড়া অন্য কোন আদালত গ্রগ্রহণ করতে পারবে না।The Administrative Tribunal Act,1980-এর ৪ ধারায় সরকারী ও বিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষের চাকুরীর শর্ত ও অবস্হা সম্পর্কে বিচার করার একচেটিয়া ক্ষমতা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালকে প্রদান করা হয়েছে।তার মানে ১৯৮০ সালের প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল আইন কার্যকর হওয়ার পর থেকে সরকারী কর্মচারী কর্মকর্তাদের চাকুরীর বিষয়ে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা যাবে না।পরবর্তী সময়ে ১৯৮৪ সালে The Administrative Tribunal (Amendment) Ordinance, 1984 -জারির মাধ্যমে বিধিবদ্ধ সরকারী কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকেও প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের আওতায় নিয়ে আসা হয়।তাই এখন সরকারী ও বিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষের চাকুরীতে নিয়োজিত কর্মকর্তা কর্মচারীদের তাদের চাকুরী বিষয়ে অধিকার লঙ্ঘিত হলে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করতে হবে।
ঞ.ধর্মীয় অধিকার সম্পর্কে ঘোষণামূলক মামলা:
ধর্মীয় কাজ করার অধিকার একটি আইনগত অধিকার।তাই কেউ যদি ধর্মীয় অধিকারে হস্তক্ষেপ করে তাহলে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪২ ধারা অনুসারে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা যায়। ধর্মীয় কাজে হস্তক্ষেপ করা হতে বিরত রাখার জন্য ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা যায়।উদাহরণ-কোন প্রকার বিভক্তি ছাড়া কোন মসজিদে নামাজ আদায় করা মুসলমানদের আইনগত অধিকার।মসজিদের কাছে কেউ বাজনা বাজালে তা এই অধিকারে হস্তক্ষেপ বলে বিবেচিত হবে।ইহা হতে লোকজনকে বিরত রাখার জন্য ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করা যাবে।[AIR 1964 Orissa 18]
কোন মন্দিরের সেবাইতের অধিকার এবং এর সাথে জড়িত সম্মান ও সুবিধাদির অধিকার আইনগত অধিকার বলে গণ্য হবে।দেওয়ানী আদালতে ঘোষণামূলক মামলা দায়েরের মাধ্যমে এই অধিকার রক্ষা করা যাবে।
ট.ঘোষণামূলক মামলার তামাদির মেয়াদ:
সাধারণত ঘোষণামূলক মামলা ৬ বছরের মধ্যে দায়ের করতে হয়।তামাদি আইনের ১২০ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ঘোষণামূলক মামলার প্রকৃত কারণ উদ্ভব হওয়ার সময় হতে ৬ বছরের মধ্যে ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করতে হবে।এক্ষেত্রে কোন আনুষঙ্গিক প্রতিকারের প্রার্থনা করা যাবে না।আনুষঙ্গিক প্রতিকার চাওয়া হলে আনুষঙ্গিক প্রতিকারের প্রকৃতি অনুসারে তামাদির মেয়াদ নির্ধারিত হবে।উদাহরণ -কোন ব্যক্তি সম্পত্তি হতে বেদখল হলে স্বত্ব ঘোষণাসহ খাস-দখলের মামলা ১২ বছরের মধ্যে দায়ের করতে হবে।[PLD 1979 Pesh.87]
ঠ.ঘোষণামূলক মামলার কোর্ট ফি:
সাধারণত ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করতে হলে সর্বনিম্ন ৩০০ টাকা কোর্ট ফি দিতে হবে।কিন্তু আনুষঙ্গিক প্রতিকারসহ ঘোষণামূলক মামলা দায়ের করতে হলে মূল্যানুপাতিক কোর্ট ফি প্রদান করতে হবে।
Buying House Setup Process in Bangladesh and buying house registration fee
This post will go over the step-by-step procedure of setting up a buying house in Bangladesh. As a result, this article will assist you understand the cost, time, licenses, and documentation required to establish a Garments Buying House in Bangladesh.
Setting up a buying house in Bangladesh: the procedure and buying house registration fee
In short, there are three essential actions that must be completed to establish up a Buying House in Bangladesh:
Establishing a business in Bangladesh (e.g., limited company, partnership, or proprietorship, branch office, or liaison office)
Register with the Department of Textiles (DoT).
Obtain the requisite license and membership.
Step-by-step instructions for establishing a Buying House
What are the steps in business setup?
Step One: Name Clearance
To start a private limited business, the Joint Stock Companies and Firms (RJSC) must first approve a unique picked name.
Time
It normally takes 1 to 2 days to receive the certificate.
Cost
Currently, the government fee for name approval is 230 BDT (3 USD including VAT).
Step 2: Drafting the Memorandum of Agreement (MOA) and the
A limited company’s Memorandum of Association (MOA) primarily states the company’s purpose. One can add as many objectives as they wish. In contrast, the Articles of Association (AOA) serve as the company’s constitution. An AOA comprises all of the regulations that govern the operation of a limited business, as well as the firm’s managing director, chairman, and so on.
a). Time.
It takes two days to draft the MOA and AOA.
Step 3: Open a bank account (for international nationals or corporations).
What stage of bank account opening will be different for foreign nationals/entities and Bangladeshi nationals?
Documents Required for Bank Accounts:
Photocopy of the name clearance certificate.
Draft AOA and MOA.
Photocopy of passport (application for foreign nationals).
After acquiring the aforementioned documents, the bank will open a provisional account in the company’s name.
Time
It takes one day to open a bank account in Bangladesh.
Step 4: Depositing Share Money (For Foreign Nationals or Entities)
After opening the provisional bank account, a share money deposit will be paid from the foreign shareholder’s home country to the provisional account. Then, the bank will provide an encashment certificate.
Step Five: Register with RJSC.
After receiving the encashment certificate, a few documents must be presented to the RJSC, including the AOA, MOA, and encashment certificate, as well as all other required information. After obtaining the required documents and information, RJSC will issue an invoice to be paid to the designated bank.
a) Documents Required:
AOA and MOA Encashment certificate requires Directors’ personal information, including name, parents’ names, passport numbers, email addresses, and cellphone numbers. Names of the Managing Director and Chairman NID (If a Bangladeshi national) TIN (if a Bangladeshi national) Limit on paid-up capital Limit of allowed capital Photo of all stockholders (one copy) Company address and bank account signatories
(b). Cost of filing paperwork with RJSC:
The registration filing fee is BDT 1200 (one thousand two hundred takas).
(c) The government charges for registration:
It relies on the company’s authorized capital. For example, if the allowed capital is 50 lakh, the government charge will be BDT 13570 (thirteen thousand five hundred and seventy takas), or USD 160 (one hundred and sixty takas), plus 15% VAT.
(d) Incorporation Certificate:
After receiving all of the aforementioned documents, RJSC will verify all of the information contained in the AOA and MOA, as well as the encashment certificate with the bank. When the RJSC is satisfied with all of the information, it will issue an incorporation certificate in the company’s name. The formation of a limited corporation is now complete. However, in order to conduct business in Bangladesh, a few more compliances must be met.
Step 6: Tax ID Number (TIN)
After getting your incorporation certificate, you must submit an application to the National Board of Revenue (NRB) for a tax identification number. After receiving the application, a tax certificate will be provided in the company’s name.
Step 7: Trade license.
To obtain a trade license, submit an application to the appropriate city corporation. This is essential for doing business in Bangladesh.
a) Documents.
Along with the application, the following information must be submitted.
Photocopy of the AOA and MOA. Required documents: photo of Managing Director or Chairman, company TIN, and rental agreement. Nature of business (b). Time
It typically takes 3 to 4 working days to obtain a trade license.
Step 8: Value-Added Tax (VAT) Certificate
In order to conduct typical commercial operations in Bangladesh after forming a private limited company, the company must have a unique commercial Identification Number (BIN). As a result, in order to obtain a Business Identification Number, businesses must have a VAT registration certificate. The National Board of Revenue (NBR) regulates VAT through its Customs, VAT, and Excise Department. Applying for VAT registration is free.
a) The documents
TIN Certificate Trade Licence Import/Export Registration Certificate Passport-sized photographs Deed of Agreement, bank solvency certificate, BOI registration, and Memorandum and Articles of Association Every private limited firm must pay VAT on the fifteenth (fifteenth) of each succeeding month.
To learn how to open a branch office in Bangladesh, go here. To learn how to open a liaison office, click here.
Register with the Department of Textiles (DoT).
All buying houses in the country must be registered with the Department of Textiles. As a result, once a firm is founded, it must be registered with the Department of Transportation. The paperwork required for registration with the Department of Transportation are listed below.
a) Documents and Information:
Registration letter sent to the Director General of the Department of Transportation. Completed the registration form and provided an attested copy of the trade license. Income Tax Certificate (Attested Copy) Certificate of Incorporation, Memorandum of Agreement, and AoA Estimated annual turnover Membership certificate of appropriate commercial association (BGBA or BGME) (attested copy) Bank draft pay order for registration cost. Solvency certificate from the bank (b). Registration Fee:
The registration fee is BDT 20,000 (twenty thousand takas only), which must be deposited with the appropriate bank.
d) Application Form:
For your convenience, the registration application form with the Department of Transportation is attached.
d) Registration Procedure:
Temporary Registration Certificate: Once the primary and major documents are presented to the Department of Transportation, the authority can issue a temporary registration certificate. However, such a temporary certificate will be valid for 60 (sixty) days from the date of issue, after which it will automatically expire. As a result, all of the relevant documents listed above must be presented within the 60 (sixty) day timeframe. It should be remembered that a temporary registration certificate will only be provided once when purchasing a home.
Registration certificate: Once all of the requisite documents listed above have been presented to the authority within 60 days of the temporary registration certificate being issued, the authority will inspect the documents. The Authority will then issue the Registration Certificate within 60 (sixty) days of receiving all of the papers.
e). Validity of certificate
The registration certificate will be valid for three years.
f) Renewing the registration certificate
It should be mentioned that you must apply for the renewal of your registration certificate at least 60 (sixty) days before the expiration date. To apply for renewal, send an application in the appropriate form together with the required documentation to the Director General of the Department of Transportation.
The documents required for renewal are:
Trade license (attested copy). Income Tax Certificate (Attested Copy) Membership certificate of appropriate commercial association (BGBA or BGME) (attested copy) Details about last year’s exports. Bank draft pay order for renewal fees Following the assessment of the aforementioned papers, the authority will issue a new registration certificate within 30 (thirty) days of receiving them. Such will again be good for three (three) years.
G) Renewal Fee buying house registration fee
The government charge for renewing the registration certificate is BDT 5,000 (five thousand takas only), which must be deposited with the proper bank.
Required Licences
The additional licenses required for incorporating a buying house are given below.
Export registration certificate (ERC). Import Registration Certificates (IRC) Membership in the Chamber of Commerce. Membership of the BGMEA
TRW provides legal advice on setting up a Buying House in Bangladesh:
TRW’s Barristers, Advocates, and Lawyers in Gulshan, Dhaka, Bangladesh have extensive expertise guiding clients through the full procedure and legal aspects of establishing a private limited company and opening a buying house in Bangladesh.
For any questions or legal assistance, please contact us at: –
Global law firm in Bangladesh with locations in Dhaka (House 410, Road 29, Mohakhali DOHS). Dubai: Rolex Building, L-12 Sheikh Zayed Road; London: 330 High Holborn, WC1V 7QH.
TRW Law Firm in Bangladesh and how do a big law firm get its clients
Have you ever wondered what it takes to secure a Fortune 500 company as a client? TRW Law Firm in Bangladesh has already worked with six of these global giants! What kind of impact would such clients have on your legal practice and your career trajectory?
At TRW Law Firm, we regularly acquire top-tier clients—not because of some secret formula, but through deliberate, strategic efforts. This article provides an inside look at how a prominent firm like TRW attracts its elite clientele and shares actionable insights to help you achieve similar success.
Let’s explore the strategies that can transform your legal marketing approach and elevate your practice.
Building Relationships: The Foundation of Success
Prioritizing Connections
At TRW Law Firm, building strong relationships is the cornerstone of our success. Our attorneys leverage connections from law school, prior professional experiences, and industry networks to foster enduring relationships. TRW actively encourages its lawyers to cultivate and maintain a robust Rolodex, recognizing that “who you know” can often be just as important as “what you know.”
Mentoring the Next Generation
TRW places significant emphasis on mentoring young lawyers in business development. From participating in client meetings to attending networking events, our associates learn firsthand how to build lasting client relationships. This proactive approach not only benefits the firm’s revenue but also equips the next generation of lawyers with the tools they need to excel.
The Art of Cross-Selling
A Holistic Approach
Cross-selling is a pivotal strategy at TRW Law Firm. Our attorneys collaborate across practice groups to offer clients comprehensive legal solutions. For example, a corporate client seeking assistance with a business transaction may also be introduced to our real estate or intellectual property teams. This interconnected approach ensures that clients receive well-rounded support while strengthening the firm’s internal networks.
Fostering Collaboration
TRW fosters a culture of collaboration, encouraging attorneys to work together to meet clients’ diverse needs. This approach not only enhances client satisfaction but also broadens the firm’s service offerings, making TRW a one-stop solution for legal excellence.
Thought Leadership: Establishing Authority
Creating Valuable Content
TRW Law Firm invests in consistent thought leadership to maintain its reputation as a leading authority on legal matters. Our attorneys contribute articles, client alerts, white papers, and webinars that address pressing legal issues and industry trends.
Leveraging Digital Platforms
We understand the power of digital marketing. By maintaining an active presence on platforms like LinkedIn and publishing regular updates on our website, TRW ensures that its expertise reaches a wide audience. This strategic use of content marketing not only attracts new clients but also reinforces our position as a thought leader.
Client-Centric Focus: Putting Clients First
Staying Ahead of Trends
TRW’s attorneys dedicate time to understanding the latest developments, trends, and challenges that may impact their clients. This proactive approach ensures that our clients remain informed and prepared for any legal or business-related changes.
Delivering Excellence
Whether through personalized consultations, timely updates, or in-depth analyses, TRW’s commitment to client satisfaction is unwavering. We prioritize our clients’ success, fostering relationships built on trust and reliability.
Strategic Marketing: Purposeful and Targeted
A Dual Approach
TRW’s marketing efforts are divided into two key areas: marketing and business development. Our marketing team focuses on brand management, content creation, and social media engagement, while the business development team concentrates on strategic outreach and client acquisition.
Data-Driven Decisions
Using advanced tools like Google Analytics, CRM systems, and email marketing platforms, TRW tracks client interactions and tailors its messaging to specific audience segments. This data-driven approach ensures that our outreach efforts are both effective and efficient.
Investing in Relationships: Giving More Than You Receive
A Value-Driven Mindset
At TRW, we believe in providing value without expecting immediate returns. By sharing knowledge, offering guidance, and building genuine connections, we cultivate trust and loyalty among our clients and contacts.
Long-Term Impact
This mindset of generosity and collaboration has been instrumental in TRW’s growth. Our attorneys are encouraged to focus on how they can help others, knowing that such efforts often lead to mutually beneficial outcomes.
The Takeaway: Marketing Like a Leading Law Firm
TRW Law Firm’s success lies in its strategic approach to marketing, relationship-building, and client service. By prioritizing connections, fostering collaboration, and maintaining a client-centric focus, TRW continues to set the standard for legal excellence in Bangladesh.
With the right strategies and mindset, your firm, too, can achieve similar success.
Summary Table: Key Strategies for Success
Strategy
Description
Building Relationships
Prioritizing connections and mentoring young lawyers in business development.
Cross-Selling
Offering integrated legal solutions across practice areas.
Thought Leadership
Creating and sharing valuable content to establish authority.
Client-Centric Focus
Staying informed on trends and delivering tailored solutions.
Strategic Marketing
Utilizing data-driven tools for targeted outreach and brand management.
Value-Driven Approach
Investing in relationships and providing value without immediate expectations.
By adopting these strategies, you can position your firm for sustained growth and success, just like TRW Law Firm.
